মোঃ রবিউল হোসেন খান : খুলনা : আবারও নতুন করে কোন ফ্যাসিবাদ বা সৈরাচারের জন্ম না হয়।আপনারা দেখেছেন আমাদের প্রতিবেশি রাস্ট্র আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের বিষ বাস্প নিক্ষেপ করছে।আমরা বলতে চাই একজন গনহত্যার আসামিকে গ্রেফতার করতে হবে।ভারতের কাছে জানতে চাইতে হবে কেন আপনারা একজন গনহত্যার আসামিকে আশ্রয় দিয়েছেন। বছরে ১৬ মিলিয়ন ডলার পাচার করেছেন এ রকম একজন দুর্নীতিবাজকে কোন প্রটোকলে আশ্রয় দিয়েছেন। বিএনপি কেন্দ্রীয় কমিটির তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক আজিজুল বারী হেলাল আজ ৪ ডিসেম্বর সন্ধ্যা ৬ টায় খানজাহানআলী থানা বিএনপি দ্ধি-বার্ষিক সন্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন। খানজাহানআলী থানা বিএনপি আহবায়ক কাজী মিজানুর রহমানের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব আবু সাঈদ হাওলাদার আব্বাসের পরিচালনায় দ্ধি-বার্ষিক সন্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। সন্মেলনে প্রধান বক্তা হিসেবে বক্তব্য রাখেন, বিএনপি কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক বাবু জয়ন্ত কুমার কুন্ডু।এসময় তিনি বলেন, সৈরাচারের আর এ দেশে জায়গা হবে না।সৈরাচারের দোসররা এখনো দেশের ভেতর নৈরাজ্য সৃষ্টি করার অপচেষ্টা চালাচ্ছে।এ ব্যাপারে বিএনপি র সকলকে সচেতন থাকতে হবে। যাতে আবার কোন সৈরাচার আমাদের মাথায় চেপে না বসে।সন্মেলনে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, খুলনা মহানগর বিএনপি সদস্য সচিব শফিকুল আলম তুহিন। সন্মেলনে উদ্ধোধন ঘোষণা করেন খুলনা মহানগর বিএনপি আহবায়ক এ্যাড: শফিকুল আলম মনা। পরে সন্মেলনের আহবায়ক কাজী মিজানুর রহমান প্রথম অধিবেশনের সমাপ্তি ঘোষণা করেন। এর পর সন্মেলনের দ্ধিতীয় অধিবেশন ভোটারদের গোপন ব্যালটের মধ্যে দিয়ে শুরু হয়।ভোট গননা শেষে সন্মেলনে নির্বাচন পরিচালনা কমিটির আহবায়ক রেহানা ঈসা ও সদস্য এ্যাড: নুরুল হাসান রুবা নির্বাচিতদের নাম ঘোষণা করেন। পরে সন্মেলন পরিচালনা কমিটির আহবায়ক রেহানা ঈসা সভাপতি কাজী মিজানুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক আবু সাঈদ হাওলাদার আব্বাস ও সাংগঠনিক সম্পাদক মোল্লা সোহাগ হোসেনের নাম ঘোষণা করেন। আগামী দু বছরের জন্য তাদের কে নির্বাচিত ঘোষণা করা হয়।